Not known Factual Statements About একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত

অধ্যাপক নবী বলছেন, এ সময়ে শিশুমৃত্যুর এবং মাতৃমৃত্যুর হার কমে যাওয়ার ফলেই এ অগ্রগতি ঘটছে।

সাদা থাবা বুলিয়ে-বুলিয়ে খেলা করতে দেখলাম তাকে;

এভাবে যদি পোষা বিড়ালটি কাছে এসে গড়াগড়ি দেয়, তাহলে তাকে রেখে কি কোথাও যাওয়া সম্ভব?

৩. বিড়াল সাধারণত মাংসাশী প্রাণী। কিন্তু যখন ঘাস পাতা খেতে শুরু করে তখন খুব অদ্ভুত লাগে তাই more info না? আসলে বিড়ালের ঘাস খাবার পেছনে কারণ হলো এরা ঘাস থেকে এক ধরণের ভিটামিন পায়। কখনো কখনো নিজের গা চুলকাতে গিয়ে মুখে জড়িয়ে যাওয়া পশম ছাড়াতেও এরা ঘাসের সাহায্য নেয়।

বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন

বেঙ্গল বিড়ালের আকারের বিকাশের জন্য পুষ্টিও অপরিহার্য। একটি সুষম এবং পুষ্টিকর খাদ্য প্রদান তাদের বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের পেশী ভর বজায় রাখতে এবং তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করার জন্য তাদের উচ্চ মানের প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন।

বিড়ালের গোসলের সময় মেডিকেটেড শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। উকুন ধ্বংস করার জন্য উকুন নাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। বিড়ালের জন্য বাজারে আলাদা ধরনের শ্যাম্পু পাওয়া যায় সেই শ্যাম্পু 

শহরবাসীদের অনেকেই পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়াল পালেন। এটি বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় গৃহপালিত প্রাণী। বিড়াল খুবই আরামপ্রিয় একটি প্রাণী। বাংলাদেশে একে ‘বাঘের মাসি‘ বলে ডাকা হয়। অনেকে বিড়াল পোষেন ইঁদুর মারার জন্য। তাছাড়া দুধ, মাছ, মাংস বিড়ালের প্রিয় খাবার। এরা খুবই নিঃশব্দে চলাফেরা করতে পারে। কারণ এদের পায়ের নীচে খুব নরম মাংসপিণ্ড থাকে।

পুরুষ বিড়ালের তুলনায় মহিলা বিড়াল আকারে ছোট হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক গার্হস্থ্য বিড়ালের ওজন হতে পারে চার এবং পাঁচ কেজি।

প্রার্থনারত ম্যান্টিসের অবাক করা ভূবন

অনেক সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করলেও বিড়ালের শরীরে উকুন দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে গোসল করার পর বিড়ালের জন্য একটি বিশেষ ধরনের স্প্রে পাওয়া যায় এটি ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। 

ভারতে ‘সেভেন সিস্টার্স’ বা সাত বোনের সংসারে বাংলাদেশের ভূমিকা কী?

বাংলাদেশের বেসরকারি ট্রেনগুলোর মধ্যে জামালপুর কমিউটার ট্রেন দেশের অন্যতম মান সম্পন্ন একটি ট্রেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অধীনে এই ট্রেন কমলাপুর…

অস্কারের উদাহরণ থেকে অনেকেই বিড়ালের এই ‘বিশেষ ক্ষমতা’ সম্পর্কে অনুসন্ধান শুরু করেন। ‘অ্যাপ্লায়েড অ্যানিম্যাল বিহেভিয়র সায়েন্স’ জার্নালে ২০১৭ সালে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে দেখানো হয় যে, তীব্র ঘ্রাণশক্তি, শ্রবণক্ষমতা ও দৃষ্টিশক্তির বাইরে বিড়ালেরা তাপমাত্রার তারতম্যের ব্যাপারেও অতিরিক্ত মাত্রায় সংবেদনশীল। এমন হতেই পারে যে, মৃত্যুপথযাত্রী মানুষের দেহে তাপমাত্রাগত পরিবর্তন তারা টের পায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *